Helapakri Shanti Sangha Club
Saturday, November 22, 2014
মেঘপিয়নের ব্যাগের ভিতর আছে হৃদয় বীন আনন্দ দুঃখ স্মৃতির তালে মেতে ওঠার দিন ।তিরতিরানি নদীর বুকে উথাল পাতাল ঢেউ মন ভেসে যায় অলকাতে দেখবে এসে কেউ ।সৌরভেতে আমোদিত বৃষ্টি যখন মাখি মনের মানুষ মনের মাঝে করে বকাবকি ।বর্ষা সরস হরস মনে স্মৃতির জলে ভাসি ধন্য আমার নবযৌবন ।প্রিয়ার মুখের হাসি ।স্নিগ্ধ শ্যামল কদম বকুল গরে পরিস্থিতি মদিরা সম দাদুরি ডাহুকি পাখির কলগীতি ।স্পন্দনেতে সঞ্জিবিত হৃদয়খানি যখন প্রিয়ার রূপের কল্লোলেতে সাতার কাটি তখন ।চমকে চমকি বজ্রপাতের মালাখানি পরি গলে ভেসে ভেসে যায় কাগজের নাও ইচ্ছে নদীর জলে । writer [[gorabasunia]]
মেঘপিয়নের ব্যাগের ভিতর আছে হৃদয় বীন আনন্দ দুঃখ স্মৃতির তালে মেতে ওঠার দিন ।তিরতিরানি নদীর বুকে উথাল পাতাল ঢেউ মন ভেসে যায় অলকাতে দেখবে এসে কেউ ।সৌরভেতে আমোদিত বৃষ্টি যখন মাখি মনের মানুষ মনের মাঝে করে বকাবকি ।বর্ষা সরস হরস মনে স্মৃতির জলে ভাসি ধন্য আমার নবযৌবন ।প্রিয়ার মুখের হাসি ।স্নিগ্ধ শ্যামল কদম বকুল গরে পরিস্থিতি মদিরা সম দাদুরি ডাহুকি পাখির কলগীতি ।স্পন্দনেতে সঞ্জিবিত হৃদয়খানি যখন প্রিয়ার রূপের কল্লোলেতে সাতার কাটি তখন ।চমকে চমকি বজ্রপাতের মালাখানি পরি গলে ভেসে ভেসে যায় কাগজের নাও ইচ্ছে নদীর জলে । writer [[gorabasunia]]
Wednesday, November 19, 2014
আর তিন দিন পরেই দুর্গা পুজো ।কমলিকারা প্রতিদিন বায়না করছে নতুন জামার জন্যে ।বাবন জানে এবারও ওদের পাঁচ ভাইবোনের পুজোর জামা হবে না ।ও ভাইবোনেদের মধ্যে সবার বড়ো ।এখন ক্লাস নাইনে পড়ে ।তাই বোঝে বাবা অসুস্থ আর একা মায়ের পক্ষে সংসার চালিয়ে বাবার ঔষুধের খরচ জুগিয়ে বাড়তি কিছু করা সম্ভব নয় ।ভরসা বলতে বাবার সামান্য জমানো অর্থ আর মা সেলাই করে যা পান তাই ।মায়ের মুখের দিকে তাকালে ভারি কষ্ট হয় ওর ।তাই ও কমলিকা বাদলকে বুঝিয়ে বলবে বায়না না করতে ।বলবে মায়ের পরার কাপড় নেই ।সেটা কেনাই জরুরি ।স্কুল থেকে ফেরার পথে এসব কথা ভাবতে ভাবতে আসছিল ।বাড়িতে ফিরে দেখেছোট ভাইবোনেরা হই হুল্লোর করছে ।ওদের প্রত্যেকের হাতে নতুন কাপড়ের প্যাকেট ।কমলিকা ওকে দেখে দিদি তোর চুড়িদার দেখে নে বলে একটা প্যাকেট ওর হাতে দিল ।মা দুরে দাঁড়িয়ে মিটিমিটি হাসছেন ।বাবন হঠাৎ মায়ের হাতের দিকে তাকিয়ে দেখে হাত খালি ।সোনার চুড়ি দুটো নেই ।চোখে চোখ পরতেই মা ওকে ইশারায় চুপ করতে বললেন ।তার মানে মা সোনার শেষ চিহ্নটুকুও ওদের মখে হাসি ফোটাতে বিক্রি করে দিয়েছন ।তবু দিপ্ত হাসি মুখে ।যেন দেবী দুর্গা ।কমলিকা অবাক হয়ে চেয় রইল ওর মায়ের মুখের দিকে ।
আর তিন দিন পরেই দুর্গা পুজো ।কমলিকারা প্রতিদিন বায়না করছে নতুন জামার জন্যে ।বাবন জানে এবারও ওদের পাঁচ ভাইবোনের পুজোর জামা হবে না ।ও ভাইবোনেদের মধ্যে সবার বড়ো ।এখন ক্লাস নাইনে পড়ে ।তাই বোঝে বাবা অসুস্থ আর একা মায়ের পক্ষে সংসার চালিয়ে বাবার ঔষুধের খরচ জুগিয়ে বাড়তি কিছু করা সম্ভব নয় ।ভরসা বলতে বাবার সামান্য জমানো অর্থ আর মা সেলাই করে যা পান তাই ।মায়ের মুখের দিকে তাকালে ভারি কষ্ট হয় ওর ।তাই ও কমলিকা বাদলকে বুঝিয়ে বলবে বায়না না করতে ।বলবে মায়ের পরার কাপড় নেই ।সেটা কেনাই জরুরি ।স্কুল থেকে ফেরার পথে এসব কথা ভাবতে ভাবতে আসছিল ।বাড়িতে ফিরে দেখেছোট ভাইবোনেরা হই হুল্লোর করছে ।ওদের প্রত্যেকের হাতে নতুন কাপড়ের প্যাকেট ।কমলিকা ওকে দেখে দিদি তোর চুড়িদার দেখে নে বলে একটা প্যাকেট ওর হাতে দিল ।মা দুরে দাঁড়িয়ে মিটিমিটি হাসছেন ।বাবন হঠাৎ মায়ের হাতের দিকে তাকিয়ে দেখে হাত খালি ।সোনার চুড়ি দুটো নেই ।চোখে চোখ পরতেই মা ওকে ইশারায় চুপ করতে বললেন ।তার মানে মা সোনার শেষ চিহ্নটুকুও ওদের মখে হাসি ফোটাতে বিক্রি করে দিয়েছন ।তবু দিপ্ত হাসি মুখে ।যেন দেবী দুর্গা ।কমলিকা অবাক হয়ে চেয় রইল ওর মায়ের মুখের দিকে ।
আর তিন দিন পরেই দুর্গা পুজো ।কমলিকারা প্রতিদিন বায়না করছে নতুন জামার জন্যে ।বাবন জানে এবারও ওদের পাঁচ ভাইবোনের পুজোর জামা হবে না ।ও ভাইবোনেদের মধ্যে সবার বড়ো ।এখন ক্লাস নাইনে পড়ে ।তাই বোঝে বাবা অসুস্থ আর একা মায়ের পক্ষে সংসার চালিয়ে বাবার ঔষুধের খরচ জুগিয়ে বাড়তি কিছু করা সম্ভব নয় ।ভরসা বলতে বাবার সামান্য জমানো অর্থ আর মা সেলাই করে যা পান তাই ।মায়ের মুখের দিকে তাকালে ভারি কষ্ট হয় ওর ।তাই ও কমলিকা বাদলকে বুঝিয়ে বলবে বায়না না করতে ।বলবে মায়ের পরার কাপড় নেই ।সেটা কেনাই জরুরি ।স্কুল থেকে ফেরার পথে এসব কথা ভাবতে ভাবতে আসছিল ।বাড়িতে ফিরে দেখেছোট ভাইবোনেরা হই হুল্লোর করছে ।ওদের প্রত্যেকের হাতে নতুন কাপড়ের প্যাকেট ।কমলিকা ওকে দেখে দিদি তোর চুড়িদার দেখে নে বলে একটা প্যাকেট ওর হাতে দিল ।মা দুরে দাঁড়িয়ে মিটিমিটি হাসছেন ।বাবন হঠাৎ মায়ের হাতের দিকে তাকিয়ে দেখে হাত খালি ।সোনার চুড়ি দুটো নেই ।চোখে চোখ পরতেই মা ওকে ইশারায় চুপ করতে বললেন ।তার মানে মা সোনার শেষ চিহ্নটুকুও ওদের মখে হাসি ফোটাতে বিক্রি করে দিয়েছন ।তবু দিপ্ত হাসি মুখে ।যেন দেবী দুর্গা ।কমলিকা অবাক হয়ে চেয় রইল ওর মায়ের মুখের দিকে ।
Saturday, November 15, 2014
নির্জন স্টেশন ।সারাদিন হাতে গোনা কয়েকটা ট্রেনের আনাগোনা হয় মাত্র ।ছ টা বেঞ্চ পাতা ।কয়েকটা ছাতিম গাছ ।অন্ধকার তখনও হয়নি ।পাখিদের কূজন ও কয়েকটা মাল গাড়ির ছন্দবন্ধ শব্দ অদ্ভুত এক সিম্ফোনি সাজাচ্ছে ।মোবাইলের টাওয়ার নেই ।আউট অফ রিচ ।সভ্যতার থেকে ছুটি পেয়েছি অজান্তে ।স্টেশনটাই মনে হচ্ছে গন্তব্য ।আপ লোকালের অ্যানাউন্সমেন্ট হল ।ট্রেন থেকে নামল পাঁচজন ।একজন ফোনে কথা বলতে বলতে লাইন পারাপার করে আসছে আমার দিকে ।ভাবলাম ওনার কাছ থেকে ফোনটা নিয়ে বাড়িতে জানাব লেট হওয়ার কথা ।হঠাৎ ডাউন লাইনে দ্রুতগামী ইলেকট্রনিক ইঞ্জিন ।কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিকট এক চিৎকার ।কেঁপে উঠল বুকটা ।স্টেশনে গাছ থেকে পাখিগুলো আর্তনাদ করে উঠল আচমকা ।নিমেষে ঘটে গেল ঘটনাটা ।ততক্ষণে লোক জমা হয়ে গেছে ।চারিদিক প্রায় অন্ধকার ।রেললাইনে পাশে পরে থাকা ফোনটার স্ক্রিন তখনও উজ্জ্বল ।ছেলেটা ও একটা মেয়ের ছবি নীচে লেখা মাই লাভ কলিং ।গোরাচাঁদের নিজের লেখা ছোট গল্পটি ।এই রকম আরো অনেক গল্প পেতে লাইক দিন এই নামের পেজটি গোরাচাঁদ বসুনীয়া ।
Subscribe to:
Comments (Atom)